মঙ্গলবার, ১৬ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

সুযোগ পেলে খালাকে চুদি (1)

আমি দরজা দিয়ে উকি মেরে খালাকে দেখছি।
খালা ঘুমাচ্ছেন। উনার কাপড় একদম
পায়ের উপর
ওঠে গেছে। বুকের কাপড়ও একদম
সরে গেছে। আমি সাহস করে ওনার রুমের
কাছে গিয়ে দরজা ধাক্কা দিলাম।
দেখি দরজা লক
করা না। আমি আস্তে আস্তে এক পা দুই
পা করে ঘরে ঢুকে গেলাম।
আস্তে করে খাটের পাশে বসে গেলাম। দিখি আমার সামনে খালার নগ্ন
শরীর। বড় বড় দুইটা দুধ …. আকাশের
দিকে তাক
করানো। আমি নিচে গিয়
আস্তে করে খালার
পেটিকোটটা হালকা করে একটু একটু করে তুলতে থাকলাম। আমার হার্টবিট
অনেক
বেড়ে গেছে। মনে হচ্ছে হার্টটা এক
লাফ দিয়ে বেড়িয়ে যাবে। বাট
কন্ট্রোল করলাম।
আস্তে আস্তে একেবারে ভোদা পর্যন্ত তুলে ফেললাম। ওফফফফ কি সুন্দর
ফোলা একটা ভোদা দেখে আমার খুব
সাক
করতে ইচ্ছা করলো, আমি নাক
দিয়ে একটু
ঘ্রান নিলাম। উফফফফ হোয়াট আ স্মেল!
হালকা মুতের গন্ধ। আমাকে একদম পাগল
করে দিলো।
আমি আস্তে করে একটা চুমু খেলাম
ভোদার ওপর।
খালা কোনো টের পেল না। হাত দিয়ে একটু ষ্পর্শ
করলাম, ছোট ছোট বালে ভরা ভোদা।
তারপর
আমি সামনে এডভান্স হলাম। আমার নজর
খালার
দুধের দিকে গেল আমি হাত দিয়ে আস্তে আস্তে চাপ দিলাম দুধের
ওপর।
আমার হার্ট বিট তখন
এতো বেড়ে গেছে যে আমার
শরীর দিয়ে ঘাম বের হচ্ছে। ৪/৫ বার
খালার দুধে চাপ দিলাম। উফফফ কি নরম দুধ।
চাপ
দিলে আবার স্প্রিং-এর মতো জাম্প
করে। এইবার
আমার দৃষ্টি গেল খালার ঠোটের
দিকে। আমি জিহবা বের করে খালার ঠোটে একটা চাটা দিলাম। আমার
সেক্স
আরো বেড়ে গেল।
আরো বেশী করে চাটা শুরু করলাম।
সাথে দুধ টিপতে শুরু করলাম।
ইচ্ছা করছিল ….
খালাকে এখনই চুদে ফেলি। কিন্তু,
হঠাৎ
খালা চিৎকার দিয়ে উঠলো, বললো, উহ
হু উ উ কে কে। আমি এক দৌড় দিয়ে রুম
থেকে পালিয়ে সোজা বাড়ির ছাদে চলে গেলাম। আর
ভয়ে আমার বুক কাপতে শুরু করলো। আর
ভাবছি আব্বা আম্মাকে বুঝি জানিয়ে দেবে।
যেই
ভাবা সেই কাজ, ৫ মিনিটের
মধ্যে আব্বা আমাকে ডাক দিলেন। জিজ্ঞাস করলেন তুই কি তোর খালার
ঘরে গিয়েছিলি?
আমি না বলতে পারলাম না। বললাম,
হ্যাঁ গিয়েছিলাম। পাশে খালা,
বললো, ওহ
আমি ভাবলাম কে না কে, কেন গিয়েছিলি?
আমি বললাম আমার কম্পিউটারের
একটা স্ক্রু
হঠাৎ দরজার নিচ দিয়ে খালার
ঘরে চলে গিয়েছিল, তাই
স্ক্রুটা আনতে গিয়েছিলাম। আব্বা ও আম্মা হাসতে হাসতে খালাকে বললো,
এতো সামান্য
ঘটনার জন্য এতো চেচামেচি! খালাও
হাসলো।
খালা রাতে আমাকে ডাক দিলেন লুডু
খেলার জন্য। একসময় জিজ্ঞাস করলেন
সত্যি করে বলতো তুই কেন আমার
ঘরে এসেছিলি? আমি বললাম,
সত্যি স্ক্রুর জন্য এসেছিলাম,
দেখি তুমি ঘুমাচ্ছো, কিন্তু তোমার
ঘরে ঢোকার সাহস পাচ্ছিলাম না, কিন্তু খুব দরকার
ছিল
স্ক্রুটার তাই ঢুকে ছিলাম,
তুমি সত্যি ঘুমাচ্ছিলে নাকি তাই শিউর
হওয়ার জন্য তোমার গালে একটু হাত
দিয়েছিলাম, কিন্তু তুমি চিৎকার করাতে আমি ভয়
পেয়ে গিয়েছিলাম।
শুনে খালা সে কি যে হাসি …
উনি অনেক হাসলেন
আমি বুঝলাম খালা ঘটনাটা টের পায়
নি আমি আবারও খালার সাথে আগের মতো বিহেভ
করতে থাকলাম। তারপর দিন, দুপুর
বেলা খালা বাথরুমে গেলেন
গোসল করতে কিন্তু দরজা বন্ধ
করে দিলেন।
আমি তো পাগল হয়ে গেলাম। যে করেই হোক
আমাকে খালার গোসল দেখতে হবে।
আমি আমার
রুম থেকে বের হয়ে বাথরুমের ডান
দিকের ওপর
ছোট ভেন্টিলেটর দিয়ে ঝুলে ঝুলে উকি মারা শুরু করলাম,
খুব কষ্ট হচ্ছিল। কিন্তু
আমাকেতো দেখতে হবে। দেখি খুব
রিস্কি পজিশন।
যে কোন সময় ধরা পড়ে যেতে পারি।
কিন্তু কোনো পরোয়া না করলাম না।
আজকে দেখলাম নতুন
জিনিস,
খালা পুরা ন্যাংটা হয়ে ব্লেড
দিয়ে বাল
ফেলছেন। আমি খুব এনজয় করতে থাকলাম।
খালা একহাত
দিয়ে ভোদা টেনে ধরে অন্য হাত
দিয়ে ব্লেড দিয়ে বাল ফেলছেন। ওহ
হোয়াট আ
লাভলি সিনারি। হঠাৎ আমি ধরা খেয়ে গেলাম।
খালা আমাকে দেখে ফেললেন।
চিৎকার
করে বললেন, সুমন, তুই
ওখানে কি করিস?
আমি ভয়ে পালিয়ে গেলাম। কিন্তু এবার খালা আম্মার কাছে বিচার
দিলেন না।
আমার সাথে সারা দিন
কোনো কথা বললেন না। তার
দুই দিন পর আব্বা আর
আম্মা চলে গেলেন গ্রামের বাড়িতে দুই দিনের জন্য।
আমাকে বলে গেলেন খালাস
সাথে খেতে। আর
ওনাদের ফ্লাটে থাকতে। আমি বললাম
ঠিক আছে। রাতে বাড়ি একদম ফাঁকা।
আমি আর খালা। আমার কেমন কেমন জানি লাগছে। মাথা একদম
খারাপ
হয়ে গেছে।
খালা আমাকে খেতে ডাকলেন তার
ঘরে।
আমি মাথা নিচু করে খেতে গেলাম। খাওয়া শুরু
করলাম। খালা খাওয়া শুরু করলো। কিন্তু
কিছু
বললো না। খাওয়া শেষ করলাম। তারপর
খালা আমাকে জিজ্ঞেস করলেন,
সত্যি করে বল, কেন তুই বাথরুমে উকি দিয়েছিলি?
আমি কোনো উত্তর দিলাম না।
খালা আমাকে আবার জিজ্ঞেস করলে।
আমি বললাম, তোমার শরীর দেখার
জন্য।
আমার মাথা ঠিক ছিল না। মাথার মধ্যে বন্ধু
শাহ আলমের প্ল্যান খেলছিল।
আজকে খালাকে জোর করে হলেও
ধরবো। আজ হবে শেষ বোঝাপড়া।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন